Read Time:2 Minute, 16 Second
কালিকাপাতাড়ি শিল্পীদের পাশে দাঁড়াচ্ছে রাজ্য
রাজ্য সরকারের উদ্যোগে লোকপ্রসার শিল্পের মাধ্যমে লোকশিল্পীদের পুনরুজ্জীবনের ফলে রাজ্যের হারিয়ে যাওয়া বহুপ্রাচীন লোকশিল্প প্রাণ ফিরে পাচ্ছে। যেমন হাওড়া জেলার প্রাচীন লোকশিল্প ‘কালিকাপাতাড়ি’।
মুখ্যমন্ত্রীর ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় বাংলার লোক শিল্প ফিরে পাচ্ছে নতুন প্রাণ. বাংলার ঐতিয্য বাংলার কৃষ্টি এক নতুন উচ্চতায় পৌছে যাচ্ছে নিরবে|
এই লোকশিল্পের মাধ্যমে প্রাচীন পৌরাণিক কাহিনীকে যেভাবে জীবন্ত করে তোলা হয়, তা স্বচক্ষে না দেখলে বিশ্বাস করা যাবে না। হাওড়া জেলার এই প্রাচীন শিল্প জনপ্রিয় হলেও বাম সরকারের অবহেলায় এই শিল্প ক্রমে হারিয়ে যেতে বসেছিল। এমনকি এই পেশায় জড়িত শিল্পীরা এই পেশা থেকে মুখ ঘুরিয়েছিল।
রাজ্যের পালাবদলের ফলে, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে লোকপ্রসার শিল্পের সঙ্গে যুক্ত শিল্পীদের মাসিক ভাতা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ার ফলে নতুন করে প্রাণ ফিরে পেয়েছেন শিল্পীরা। জেলার এই প্রাচীন লোকশিল্পে একমাত্র শ্যামপুরের শিল্পীরাই যুক্ত আছে।
বর্তমানে শ্যামপুড়ে ৩টি দলে ৫০ জন শিল্পী আছে। এক একটি দোলে ১৫ থেকে ২০ জন করে শিল্পী প্রাচীন এই শিল্পে অভিনয় করেন। রাজ্য সরকারের এই উদ্যোগে কালিকাপাতাড়ি শিল্পীরা নতুন উৎসাহে অনুষ্ঠান করছে এবং আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছে।
Advertisements