করোনা মহামারী মমতাকে করে দিলো দিদি নম্বর ১ থেকে প্রশাসক নম্বর ১
সাধারণত আমার কাজ ত্রূটি খুঁজে তার সমাধান দাবি করা । অনেকেই অপছন্দ করেন স্পষ্ট কথায় কষ্ট নেই মতবাদের জন্য । অনেক বিষয়েই দিদির ও তার দলের সমালোচনা করতে হয়েছে দেশের মানুষের দাবি কে তুলে ধরার জন্য , কিন্তু আজ বলতেই হয় “এক কুম্ভ ৰক্ষা করে নকল বুন্দির গড় ” এই প্রবাদ কে সামনে রেখে লড়ে যাচ্ছে বাংলার দিদি নম্বর ১ ও তার প্রশাসন ।
দিদি আজ যেন মা দূর্গা হয়ে দশ হাতে বাংলা তথা দেশ কে বাঁচানোর কাজে ভেদাভেদ ভুলে প্রধানমন্ত্রী মোদীর সাথে একযোগে এই বহিঃ শত্রূকে হারানোর জন্য জীবন পান করেছেন আক্ষরিক অর্থে ।
আমাদের রাজনৈতিক মত পথ ভিন্ন হতে পারে ,কিন্তু দেশ যেখানে বিপন্ন রাজনীতি সেখানে পিছনের আসনে থাকবে এটাই কাম্য ।
আর খালি হাতে ভেঙে পড়া ব্যবস্থা কে সঙ্গী নিয়ে এক অসম লড়াইয়ে ভারত নেমেছে সাথে অবাধ্য কিছু রাষ্ট্রদ্রোহী অবিবেচক প্রতি মুহূর্তে সরকারি পরিকল্পনা কে বানচাল করতে মাঠে হাজির ।
শুধু দিদি নয়, তাঁর পুলিশ ,ডাক্তার ,স্বাস্থ্য কর্মী ও অত্যাবশক সরবরাহের কর্মী সকলের প্রশংসা প্রাপ্য ।
সারা বছর মুখ্যমন্ত্রী আর তাঁর কাজের ভালো মন্দ যেমন আলোচনা করা উচিত, তেমনি আজ টাকা নেই , ল্যাব নেই , টেস্টকীট নেই, পর্যাপ্ত লোকবল নেই জেনেও সামনে থেকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন, দেখে মনে পরে যাচ্ছে ভিখারি পাসোয়ান বা অন্যান্য আন্দোলনের সেই চেনা দিদিকে । আসুন আজ সকলে মিলে দিদি সহ সকল মানুষের পাশে থেকে কিছু করি দেশের জন্য ।