জুতিয়ে লম্বা করা শুরু – জয় মা দূর্গা
বড় কষ্টে ছিলাম। সেই কতদিন আগে সবাই কে বললাম দল মত নির্বিশেষে দুর্নীতি দেখলেই জুতিয়ে লম্বা করে দিন । কেউ কথা শুনলোনা , ভাবছিলাম শুনবেও না । যতই আমি নেতাজির বন্ধু ও সহযোগীর নাতি হই ,নেতাজি নই কোনো ভাবেই ।
কিন্তু রাজারহাটের মায়েরা দেখিয়ে দিলেন মাতঙ্গিনী হাজরা , প্রীতিলতার দেশ , ঝাঁসির রানী সবার ভিতরে সুপ্ত ।
কেন এ কথা , কারণ এক গৃহ বঁধু কে কুপ্রস্তাব হাত ধতে টানা টানি করতো এক মহান দেশ বরেণ্য নেতা । রাজনৈতিক প্রতিপত্তি সাংঘাতিক নেতা মন্ত্রী প্রশাসন নাকি পকেটে ।
অতএব প্রাথমিক ভয় কাটিয়ে ওঠা মুশকিল , তবে মায়েরা বোধহয় দেবীদুর্গা কে সাথে আশা করছিলেন। তাই পূজা শেষ হতেই সকলে তৈরী হয়ে সেই সততার প্রতীক দেশ বরেণ্য লোকাল সভাপতিকে, উপপতি হবার স্বাদ বর্ণে ,গন্ধে ,গীতিতে ,ছন্দের সাহায্যে জুতিয়ে বাগুইআটি থানায় জমা করে দিলেন ।
কোন দলের নেতা খুঁজবেন না , সব মাল দলবদলে ওস্তাদ। তাই ওস্তাদদের জুতো ওষুদের সাহায্যে আবার মানুষ করুন । কারণ তাদের বাপ মা ছোটবেলায় এই ওষুধ দিতে ভুলে গেছেন । বুস্টার ডোজ সহ জুতোনো টিকার আশু প্রয়োজন সমাজের ।
রাজারহাটের মায়েরা শুরু করে দিয়েছেন “দূর্গাশ্রী” অ্যাওয়ার্ড পাবার জন্য এক কদম এগিয়ে গেলেন । বাকি জেলার মায়েরা একত্রিত হয়ে জন্ম জারজ দের এটা বোঝানো দরকার যদি তোদের ১০মাস গর্ভে ধরতে পারে, তবে প্রয়োজনে জুতিয়ে সিধে করাও তাদেরই হাতে ।
আমার শতকোটি প্রণাম সেই সাহসী মায়েদের ।
তবে কিছু লোক বলবে রাজনৈতিক প্রতি হিংসা, তাদের উদ্দেশে বলি কি , দাদারা দিদিরা বলুনতো “দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাস, নেতাজি সুভাষ , ভাগত সিং ,বিনয় বাদল দীনেশ কি মাস্টারদা কে কেউ এমন বদনাম করতে সাহস পেতো ? এতটাই স্বচ্ছ আর প্রাতঃস্মরণীয় ছিলেন এঁনারা ।
কলকাতার মেয়র হলেই নেতাজি হয় যায় না ।
সেই বিখ্যাত নায়কের ডায়লগ একটু বদলে বলি , ওরে পোস্ট গেলে পোস্ট পাবি চরিত্র গেলে এবার থেকে যে জুতোর বাড়ি।
জয় হিন্দ , জয় নারী শক্তি ।
News Publication Source:
https://www.facebook.com/kalomerduniya24/videos/801264283779890/