কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ উপাচার্য গৌতম পাল ‘প্রচারহীন বীরত্ব’ সম্মাননা তুলে দিলেন এএইচএম নোমানের হতে

0
1351
AHM Noman receives Prachar Hin Biratto Award
AHM Noman receives Prachar Hin Biratto Award
0 0
Azadi Ka Amrit Mahoutsav

InterServer Web Hosting and VPS
Read Time:15 Minute, 24 Second

কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ উপাচার্য গৌতম পাল ‘প্রচারহীন বীরত্ব’ সম্মাননা তুলে দিলেন এএইচএম নোমানের হতে

বিশেষ প্রতিবেদন

উদার আকাশ পত্রিকা ও প্রকাশন ২ জানুয়ারি, ২০২০ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশের মাতৃবন্ধু এএইচএম নোমানকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান করতে পেরে গর্বিত।

কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ উপাচার্য গৌতম পাল উদার আকাশ পত্রিকা ও প্রকাশনের পক্ষ থেকে ‘প্রচারহীন বীরত্ব’ সম্মাননা এএইচএম নোমান-এর হতে তুলে দিলেন।

এদিন কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ে সম্মাননা প্রদানের সময় উপস্থিত ছিলেন, ভারতের ভাব ও ভাষা সমৃদ্ধি ‘উদার আকাশ’ পত্রিকা ও প্রকাশনের সম্পাদক ফারুক আহমেদ।

সমাজ কল্যাণে বিশেষ অবদানের জন্য বাংলাদেশের বিশিষ্ট সমাজকর্মী এএইচএম নোমানকে এই বিশেষ সম্মাননা প্রদান করা হয়।

এদিন “প্রচারহীন বীরত্ব” সম্মাননা গ্রহণ করার পর এএইচএম নোমান জানান, আমি গর্বিত। আগামীতে আরও বেশি বেশি মা ও মেয়েরাই দেশের কল্যাণে এবং বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন পূরণে এগিয়ে আসবেন। আন্তর্জাতিক সম্মাননা কাজের প্রতি দায়বদ্ধতা বাড়াতে সাহায্য করবে।

এএইচএম নোমান ১৯৪৭ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ভোলার দৌলতখান এর তালুকদার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। লক্ষ্মীপুর জেলার রামগতি থানা সদর আলেকজান্ডারস্থ শিক্ষা গ্রামে তাঁর বাড়ী। বাবা বিশিষ্ঠ সমাজ সেবক ও চিকিৎসক আলহাজ্জ্ব ডা: মফিজুর রহমান (মৃত)। দরদী মনের ধর্মপ্রাণ মা শামছুননাহার (মৃত)। তিনি জগন্নাথ কলেজ থেকে বি.কম পাশ (১৯৬৬) করেন। তিনি জগন্নাথ কলেজে (৬৪-৬৬) বাংলাদেশ ছাত্রলীগ এসআর হল শাখার সভাপতি এবং ঢাকা শহর ছাত্রলীগের নির্বাহী কমিটির সদস্য ছিলেন। সিএ ফার্ম এ কাশেম এন্ড কোম্পানী থেকে সিএ কোর্স সমাপ্ত করেন (১৯৭০)। ১৯৬৯ এর গণ অভ্যূত্থানকালে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান চাটার্ড একাউন্টেন্টন্স স্টুডেন্টস একশন কমিটির আহবায়ক ছিলেন। সিএ পড়া অবস্থায় এএইচএম নোমান ১৯৭০ এর ১২ নভেম্বর ভয়াবহ জলোচ্ছ্বাসে লাখ লাখ লোকের প্রাণহানীতে ‘ধ্বংস থেকে সৃষ্টি‘র শ্লোগান নিয়ে রামগতি তথা বৃহত্তর নোয়াখালীতে ত্রাণ, পুনর্বাসন, পুনর্গঠন, উন্নয়ন ও মানবাধিকার কাজে তখন থেকে নিয়োজিত আছেন।

এএইচএম নোমান (৭১) বৃহত্তর নোয়াখালী জেলা পল্লী উন্নয়ন সমবায় ফেডারেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও সেক্রেটারী (৭৩-৭৪) এবং রামগতি উপজেলা কেন্দ্রীয় সমবায় সমিতির (বিআরডিবি) প্রতিষ্ঠাতা ও সম্পাদক। সমবায় প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ‘গুচ্ছগ্রাম’ কনসেপ্ট এ ‘বিশ্বগ্রাম’ এর (৭০ রামগতি) অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ও বাস্তবায়নকারী। ‘স্বনির্ভর আন্দোলন’ তথা ‘স্বনির্ভর বাংলাদেশ’র অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ও সংগঠক। ‘ঢেঁকি ঋণ’ তথা ক্ষুদ্র ঋণ উদ্ভাবনে অন্যতম সংগঠক। কোষ্টাল ফিসারফোক কমিউনিটি নেটওয়ার্ক-কফকন এর প্রতিষ্ঠাতা জেনারেল সেক্রেটারী ও পিপলস্‌ হেলথ মুভমেন্ট-পিএইচএম বাংলাদেশ সার্কেল এর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারপার্সন ছিলেন (২০০১-০৪)।

জনাব নোমান ফেডারেশন অব এনজিও’স ইন বাংলাদেশ-এফএনবি’র নির্বাচিত সিনিয়র সহ-সভাপতি এবং উন্নয়ন ও মানবাধিকার নেটওয়ার্ক সংস্থা বাংলাদেশ মানবাধিকার সমন্বয় পরিষদ-বামাসপ এর অনেক বছর সভাপতি ছিলেন। ইলেকশন ওয়ার্কিং গ্রুপ-ইডব্লিউজি’র নীতি নির্ধারনী নির্বাহী কমিটির অন্যতম সদস্য ছিলেন। জাতীয় এনজিও ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেসন অব দি রুরাল পূয়র-ডর্‌প এর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। এছাড়া ঢাকাস্থ লক্ষ্মীপুর জেলা সমিতির জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি এবং রামগতি উপজেলা সমিতির সাবেক সভাপতি। এ ছাড়া তিনি নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলন’র কেন্দ্রিয় উপদেষ্টা কমিটি ও ভোলা ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন ইন্টারন্যাশনাল এর সিনিয়র সহ-সভাপতি।

এএইচএম নোমান গরীব মা‘দের জন্য ‘মাতৃত্বকালীন ভাতা’ প্রদান কার্যক্রমের উদ্ভাবক ও অনুশীলক (মে ২০০৫), যা ২০০৭-০৮ অর্থ বছরে জাতীয় বাজেটে অন্তর্ভুক্ত হয়। তিনি ‘মাতৃত্বকালীন ভাতা জাতীয় ষ্টিয়ারিং কমিটি’র সদস্য। এ ছাড়া ২০ বছর এক প্রজন্ম মেয়াদে দারিদ্র্য বিমোচনে মাতৃত্বকালীন ভাতা কেন্দ্রিক ‘স্বপ্ন প্যাকেজ’ কার্যক্রমের উদ্যোক্তা। এ কার্যক্রমটিও সরকার দেশের ১০টি উপজেলায় পাইলট কার্যক্রম হিসেবে বাস্তবায়ন করেছে। দরিদ্র মাদের মৌলিক অধিকার রক্ষায় সামাজিক বিনিয়োগ করে ‘পাবলিক পূয়র প্রাইভেট পার্টনারশীপ-পিপিপিপি’ এর মাধ্যমে ‘মা সংসদ’ প্লাটফরমের পাইলট বাস্তবায়নকারী। এ ধরণের কার্যক্রম বাস্তবায়ন করায় ইতোমধ্যে তিনি ‘মাতৃবন্ধু’ উপাধিতে ভূষিত হয়েছেন। তিনি ‘সর্বজনীন নির্বাচন ব্যবস্থাপনা পরিষদ’ ও ‘স্বাস্থ্য্যগ্রাম’ ধারণার প্রবক্তা ও বাস্তবায়নকারী।

জনাব নোমান, দারিদ্র্য বিমোচন ও মানবহিতৈষী কাজে অবদান রাখার জন্য ফিলিপাইন ভিত্তিক ‘গুসি আন্তর্জাতিক শান্তি পুরস্কার- ২০১৩’ লাভ করেন। তিনি বাংলাদেশের প্রথম ব্যক্তি যিনি এই সম্মানজনক এওয়ার্ড অর্জন করেন। দেশে নারীর ক্ষমতায়ন ও দারিদ্র্য বিমোচনের মাধ্যমে শান্তি প্রতিষ্ঠায় অবদান রাখার জন্য জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনাল (জেসিআই)- বাংলাদেশ কর্তৃক ‘জেসিআই বাংলাদেশ শান্তি সম্ভব এওয়ার্ড- ২০১৭’ লাভ করেন। এ ছাড়া এএইচএম নোমান প্রবর্তিত ‘স্বাস্থ্যগ্রাম’ কার্যক্রমের উদ্ভাবনীমূলক দিক ও ফলপ্রসু বাস্তবায়নের জন্য ডর্‌প ‘জাতিসংঘের পানি বিষয়ক পুরস্কার ২০১৩’ ও ‘সাউথ অস্ট্রেলিয়ান ইউনিভাসির্টি থেকে চ্যান্সেলর এওয়ার্ড ২০০৬’ লাভ করে। এএইচএম নোমান ২০০৯ সালে জেলা সমাজকল্যাণ পরিষদ কর্তৃক লক্ষ্মীপুর জেলার শ্রেষ্ঠ সমাজকর্মী নির্বাচিত হন। জনাব নোমানকে নিয়ে দৈনিক ইত্তেফাক ১২ জুলাই ২০১৭ প্রতিকৃত, ‘মাতৃবন্ধু এএইচএম নোমান’ শিরোনামে ফুল পেইজ (এক পাতা) বিশেষ নিবন্ধ প্রকাশ করে।

ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ইমাম প্রশিক্ষণ প্রকল্পের আওতায় ‘স্বনির্ভর আন্দোলন’ এবং দেশের উন্নয়ন ও মানবাধিকার অভিজ্ঞতা প্রসূত লেখা ‘সামগ্রিকতার জন্য কিছু বিক্ষিপ্ত কথা’, ‘সময়ের মানচিত্র’, ‘দিন বদলের স্বপ্ন’, ‘ধ্বংস থেকে সৃষ্টি’ এবং ‘স্বপ্ন’র আতুর ঘর: ভাঙ্গা গড়ার দৌলতখান’ বই এর রচয়িতা। অধুনালুপ্ত সাপ্তাহিক ‘আমার দেশ’ পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক ছিলেন (৮০-৮৬)।

তিনি ৫ ভাই ও ১ বোনের মধ্যে সকলের বড়। স্ত্রী ডা. রাজিয়া বেগম একজন চিকিৎসক। একমাত্র ছেলে মোহাম্মদ যোবায়ের হাসান নেদারল্যান্ডে পরিবেশ বিজ্ঞানে মাস্টার্স করে বর্তমানে গবেষণায় রত। দুই মেয়ে জাফরিন হাসান বাণিজ্যে মাষ্টার্স ও জেরিন হাসান বিবিএ শেষ করে স্বামী-সংসার নিয়ে আছেন।

এএইচএম নোমান উন্নয়ন ও মানবাধিকার বিষয়ক বিভিন্ন সভা সেমিনার ও কর্মশালায় অংশগ্রহণের জন্য জাপান, থাইল্যান্ড, ফিলিপাইন, হংকং, শ্রীলংকা, ভারত, নেপাল, সৌদি আরব, নেদারল্যান্ডস, ফ্রান্স, বেলজিয়াম, কানাডা, জেনেভা, ইংল্যান্ড, আমেরিকা, গিনি এবং নাইরোবি পরিভ্রমন করেন।

এএইচএম নোমান
উন্নয়ন ও মানবাধিকার সংগঠক বাংলাদেশের পরিচিত সমাজসেবী।
লক্ষ্মীপুর জেলার রামগতি থানা সদর আলেকজান্ডারস্থ শিক্ষা গ্রামে তাঁর বাড়ী। তিনি সিএ পড়া অবস্থায় এএইচএম নোমান ১৯৭০ এর ১২ নভেম্বর ভয়াবহ জলোচ্ছ্বাসে লাখ লাখ লোকের প্রাণহানীতে ‘ধ্বংস থেকে সৃষ্টি‘র শ্লোগান নিয়ে বাংলাদেশের উপকূলীয় রামগতি তথা বৃহত্তর নোয়াখালীতে ত্রাণ, পুনর্বাসন, পুনর্গঠন, উন্নয়ন ও মানবাধিকার কাজে তখন থেকে নিয়োজিত আছেন। এএইচএম নোমান পিপলস্ হেলথ মুভমেন্ট-পিএইচএম বাংলাদেশ সার্কেল এর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারপার্সন ছিলেন (২০০১-০৪)। জনাব নোমান ফেডারেশন অব এনজিও’স ইন বাংলাদেশ-এফএনবি’র নির্বাচিত সিনিয়র সহ-সভাপতি এবং উন্নয়ন ও মানবাধিকার নেটওয়ার্ক সংস্থা বাংলাদেশ মানবাধিকার সমন্বয় পরিষদ-বামাসপ এর চার বার সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। জাতীয় এনজিও ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেসন অব দি রুরাল পূয়র-ডর্প এর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা।

এএইচএম নোমান বাংলাদেশে দরিদ্র মা‘দের জন্য ‘মাতৃত্বকালীন ভাতা’ প্রদান কার্যক্রম প্রবর্তন (মে ২০০৫) করেন। তার আবেদনের প্রেক্ষিতে ২০০৭-০৮ অর্থ বছর থেকে বাংলাদেশ সরকার সারা দেশে মাতৃত্বকালীন ভাতা প্রদান কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে। এর পর দারিদ্র্য বিমোচনে মাতৃত্বকালীন ভাতা কেন্দ্রিক ‘স্বপ্ন প্যাকেজ’ কার্যক্রমও তিনি উদ্ভাবন করেন। এ কার্যক্রমটিও সরকার দেশের ১০টি উপজেলায় পাইলট অকারে বাস্তবায়ন করেছে। দরিদ্র মাদের মৌলিক অধিকার রক্ষায় সামাজিক বিনিয়োগ করে ‘পাবলিক পূয়র প্রাইভেট পার্টনারশীপ-পিপিপিপি’ এর মাধ্যমে ‘মা সংসদ’ প্লাটফরমের পাইলট বাস্তবায়নকারী। এ ধরণের কার্যক্রম বাস্তবায়ন করায় ইতোমধ্যে তিনি ‘মাতৃবন্ধু’ উপাধিতে ভূষিত হয়েছেন। তিনি ‘সর্বজনীন নির্বাচন ব্যবস্থাপনা পরিষদ’ ও ‘স্বাস্থ্যগ্রাম’ ধারণার প্রবক্তা ও বাস্তবায়নকারী।

জনাব নোমান, দারিদ্র্য বিমোচন ও মানবহিতৈষী কাজে অবদান রাখার জন্য ফিলিপাইন ভিত্তিক ‘গুসি আন্তর্জাতিক শান্তি পুরস্কার- ২০১৩’ লাভ করেন। তিনি বাংলাদেশের প্রথম ব্যক্তি যিনি এই সম্মানজনক এওয়ার্ড অর্জন করেন। দেশে নারীর ক্ষমতায়ন ও দারিদ্র্য বিমোচনের মাধ্যমে শান্তি প্রতিষ্ঠায় অবদান রাখার জন্য জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনাল (জেসিআই)- বাংলাদেশ কর্তৃক ‘জেসিআই বাংলাদেশ শান্তি সম্ভব এওয়ার্ড- ২০১৭’ লাভ করেন।
জনাব নোমানকে নিয়ে দৈনিক ইত্তেফাক ১২ জুলাই ২০১৭ পথিকৃৎ, ‘মাতৃবন্ধু এএইচএম নোমান’ শিরোনামে ফুল পেইজ (এক পাতা) বিশেষ নিবন্ধ প্রকাশ করে। ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ইমাম প্রশিক্ষণ প্রকল্পের আওতায় ‘স্বনির্ভর আন্দোলন’ এবং দেশের উন্নয়ন ও মানবাধিকার অভিজ্ঞতা প্রসূত লেখা ‘সামগ্রিকতার জন্য কিছু বিক্ষিপ্ত কথা’, ‘সময়ের মানচিত্র’, ‘দিন বদলের স্বপ্ন’, ‘ধ্বংস থেকে সৃষ্টি’ এবং ‘স্বপ্ন’র আতুর ঘর: ভাঙ্গা গড়ার দৌলতখান’ বই এর রচয়িতা।

তার স্ত্রী ডা. রাজিয়া বেগম একজন চিকিৎসক। একমাত্র ছেলে মোহাম্মদ যোবায়ের হাসান নেদারল্যান্ডে পরিবেশ বিজ্ঞানে মাস্টার্স করে বর্তমানে গবেষণায় রত। দুই মেয়ে জাফরিন হাসান বাণিজ্যে মাষ্টার্স ও জেরিন হাসান বিবিএ শেষ করে স্বামী-সংসার নিয়ে আছেন।

About Post Author

Editor Desk

Antara Tripathy M.Sc., B.Ed. by qualification and bring 15 years of media reporting experience.. Coverred many illustarted events like, G20, ICC,MCCI,British High Commission, Bangladesh etc. She took over from the founder Editor of IBG NEWS Suman Munshi (15/Mar/2012- 09/Aug/2018 and October 2020 to 13 June 2023).
Happy
Happy
0 %
Sad
Sad
0 %
Excited
Excited
0 %
Sleepy
Sleepy
0 %
Angry
Angry
0 %
Surprise
Surprise
0 %
Advertisements

USD





LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here