বাংলার OTT Platform এর পথপ্রদর্শক হলো Addatimes, অফুরন্ত অরিজিনাল Webseries, Short films, বিভিন্ন বাংলা সিনেমার ভাণ্ডার নিয়ে উপস্থিত। সম্প্রতি এই অ্যাপটিকে পুননির্মাণ করা হয়েছে। এটিকে ব্যবহার করা অত্যন্ত সহজ হয়ে গেছে। সবার ভালোবাসা এবং সহযোগীতায় আমরা একসাথে আরো উন্নত হতে পারবো, এই আশা রাখি। আসুন সবাই মিলে উপভোগ করি, Unlimited streaming.
ছিন্নমস্তার অভিশাপ গল্পের সুত্রপাত হয়েছিল ১৯৭৭ সালে ফেলুদা, তপসে আর জটায়ুর সাথে। তাঁরা হাজারিবাগে ছুটি কাটাতে এসেছে, শব্দ জব্দ প্রিয় মানুষ মহেশ চৌধুরী ও তাঁর পরিবারের সাথে তাঁর বিরাট অটটালিকায়, যার নাম কৈলাশ। মহেশবাবু এই ত্রয়ীকে নিমন্ত্রন করেন তাঁর জন্মদিন উপলক্ষে এক বনভোজনে রাজরাপ্পার কাছে ছিন্নমস্তার মন্দিরে। মহেশবাবু তাঁর দিতীও সন্তান বীরেনকে খুব মিস করছিলেন, যে ১৯ বছর বয়সে এক দুঃসাহসিক অভিযানের জন্য ঘর ছেড়েছিলো এবং ১০ বছর আগে বাবাকে চিঠি লেখাও বন্ধ করে দেয়।
ঘটনাচক্রে মহেশ পাহাড়ের ওপর হৃদরোগে আক্রান্ত হন এবং ভীষণভাবে জখম হন। পাশাপাশি আমরা সুলতানা নামে একটি বাঘের কথা জানতে পারি, যে কিনা সারকাস থেকে পালিয়ে গেছে। সরকাসের মালিক কুটি এবং রিং মাসটার কারানিদকারের সাথে কথা বলে ফেলুদা এটা বুঝেছিলেন যে, দুজনের মধ্যে কিছু নিয়ে চরম উত্তেজনা চলছে। তার জন্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সুলতানকে উদ্ধার করতে হবে। এবার কৈলাশে ফিরে যাওয়া যাক, মহেশ ফেলুদাকে একটা photo frame দিলেন এবং কানে কানে কিছু বলেন। ফেলুদা এই ঘটনার অনুসন্ধান করতে চান, সেই সূত্রে মহেশের ডায়েরি আর বিরেণের post card চেয়ে পাঠান। পরবর্তীকালে তারা মহেশের বৌমা নীলীমার একটা recorder খুঁজে পায়, যাতে কিনা গল্পের মোর সম্পুর্ন ঘুরে যায়। যখন এই এয়ী জঙ্গলে পৌছায় তারা অরুনেন্দ্র এবং অন্যান্য ফরেস্ট অফিসারদের সুলতানকে মারতে উদ্যত দেখে। উপায়ন্তর না দেখে কারেন্দিকার উপস্থিত হয় এবং জন্তুটাকে দোষ দেয়। এবার কৈলাশে ফিরে যাওয়া যাক, ফেলুদা পরিবারের সবার সামনে বসে একটার পর একটা সূত্র ধরে সমস্ত case সমাধান করেন।