পুরনো মেজাজে হাজির মঞ্চে গল্প পাঠ থেকে নানা স্বাদের অনুষ্ঠান
ড্যাফোডিল ইনকর্পোরেট নিবেদন করলেন বসন্ত আনন্দে কথায়,সুরে,ছন্দে,২৭ ফেব্রুয়ারি,২০২১,সত্যজিৎ রায় অডিটোরিয়াম (আই.সি.সি.আর )এ।
শীতের হালকা আমেজ নিয়ে বসন্তের আগমনে এই সাংস্কৃতিক সন্ধ্যায় একক গল্প শোনালেন সতীনাথ মুখোপাধ্যায়।সৌরভ মুখোপাধ্যায় এর লেখা ‘গুন্ডা’ শ্রোতাদের ভীষণ আবেগতাড়িত করে তোলে।আবহ রাজা সেনগুপ্তর।
পরে গানে,গানে ভরে ওঠে সন্ধ্যা।ঝুমকি সেন এর নিবেদনে ছিল একের পর এক চিরস্মরণীয় গান- কেন যে কাঁদাও বারে,বারে,হায় হায় প্রাণ যায়,তোমার কাছে ফাগুন চেয়েছে,বলো তো আরশি।অরিত্র দাশগুপ্ত এর নিবেদনে ছিল বাজে গো বীণা, ক্ষতি কী না হয় আজ পড়লে,পিন্দারে পলাশের বন এর মতো জনপ্রিয় গান।
সব শেষে ছন্দে মাতালেন মল্লার ঘোষ।বাংলার ঢাক,সাথে শঙ্খধ্বনি,বৈদিক মন্ত্রপাঠ সব মিলিয়ে পুজোর আবহ তৈরি করে ফেলেন মল্লার,মল্লিকা এবং তাঁদের সহশিল্পীরা।
বলাই যায় এক বসন্ত সন্ধ্যায় বাঙালিয়ানায় মোড়া এমন আয়োজন শ্রোতাদের বেশ ভালো লাগার ছিল। রূদ্র সেন ড্যাফোডিল ইনকর্পোরেট এর পক্ষে বললেন,”
বাংলা সংস্কৃতির এক বড়ো অংশ জুড়ে আছে বিচিত্রানুষ্ঠান।নানা রকমের পারফরমেন্স নিয়ে সাজানো এই রকমের অনুষ্ঠান শ্রোতা,দর্শকদের দীর্ঘদিন ধরে মনোরঞ্জন করে এসেছে।তেমনই নানা স্বাদের পারফরমেন্স নিয়ে এবার হাজির ছিল ড্যাফোডিল ইনকর্পোরেট।করোনা মহামারীর কারনে অনেক অনুষ্ঠান হয়নি।কিন্তু আস্তে,আস্তে আবার ছন্দে ফিরতে হবে।তাই আবার এই উদ্যোগ।”