Bengal’s gram panchayat system among world’s best-managed organisations: World Bank
The gram panchayat system of Bengal has been able to deliver the highest standards of services in terms of e-governance, general working and financial management even in areas outside the purview of regular work.
This has been acknowledge by none other than the World Bank, which has said in a recent letter from its vice-president, South Asia, Annette Dixon addressed to the State Government that in terms of efficiency, ease of doing things and transparency, the State’s panchayat system can be easily compared to the best-governed institutions in the world, and that this has been maintained for the last six years.
At the beginning of this financial year, 23 per cent of the targets set were accomplished by the panchayats. During the first three months of this year, the thousand gram panchayats achieved 80 per cent of their targets.
To bring transparency to the working of gram panchayats, the Panchayats Department of the State brought out an app. Details of all developmental work carried out by the gram panchayats, including the costs incurred as well as photographic evidence, are logged into the app, which are then verified by the Department. In the interest of transparency, too, it has been made mandatory by the Bengal Government that all tenders published by zilla parishads have to be published online, in the form of e-tenders.
According to data from this World Bank report, if the target is considered 100 per cent, the gram panchayats of Bengal have accomplished work equivalent to 235 per cent, such is their efficiency.
Under the able leadership of Chief Minister Mamata Banerjee, the gram panchayat system of Bengal has become the best in the country. In terms of all major parameters, and as attested by the World Bank itself, the gram panchayats of the State are the most transparent and efficient, bringing prosperity to all corners of rural Bengal.
স্বচ্ছতায় বিশ্বসেরার তকমা পেল বাংলার পঞ্চায়েত
রোজকার রুটিন কাজের বাইরে গিয়েও ই-গভর্ন্যান্স, পরিচালনা ও আর্থিক ব্যাবস্থাপনায় উৎকর্ষের নিরিখে বিশ্বসেরার শিরোপা পেল পশ্চিমবঙ্গ। বিশ্ব ব্যাঙ্কের অভিমত, সক্ষমতা, সাবলীলতা ও স্বচ্ছতায় বিশ্বের যে কোনও প্রতিষ্ঠানের শীর্ষে রয়েছে এরাজ্যের পঞ্ছায়েতগুলি এবং গত ছয় বছর ধরে এই ধারাবাহিকতা বজায় রয়েছে।
সামগ্রিকভাবে এক্ষেত্রে বিশ্বের শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠানের মর্যাদা দেওয়া হয়েছে বাংলার পঞ্ছায়েতকে। বিশ্ব ব্যাঙ্কের ভাইস প্রেসিডেন্ট অ্যানিটি ডিক্সন সম্প্রতি রাজ্য সরকারকে চিঠি দিয়ে নিজেদের অভিমত স্পষ্ট করেছেন।
রাজ্যের অন্তত এক হাজার গ্রাম পঞ্চায়েতের উপর লাগাতার সমীক্ষা চালানো হয়েছিল। দৈনন্দিন কাজের বাইরে গিয়ে গ্রামবাসীদের অর্থনৈতিক মানোন্নয়ন, মহিলাদের আর্থিক উন্নতি, ই-গভর্ন্যান্স, পঞ্চায়েত পরিচালনায় স্বচ্ছতাকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছিল। গত অর্থবর্ষের গোড়ায় শুরুতে ধার্য লক্ষ্যমাত্রার ২৩ শতাংশ ছাড়িয়ে গিয়েছিল। চলতি বছরের প্রথম তিন মাসেই এই এক হাজার গ্রাম পঞ্চায়েত ৮০ শতাংশের বেশি লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করেছে।
গ্রামে রাস্তা, পানীয় জল সরবরাহ, নিকাশির কাজ যেমন চলছে তা গ্রামবাসীদের জানানোর জন্য মোবাইল অ্যাপ চালু করেছিল পঞ্চায়েত দপ্তর। এরই পাশাপাশি কর্মচারীদের বেতনও নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দেওয়া নিশ্চিত করা হয়েছে। সেইসব কাজের বিস্তারিত তথ্য ও ছবি মোবাইলবন্দি করে পঞ্চায়েত দপ্তরে পাঠানোর পাশাপাশি কম্পিউটার করা হয়েছে। প্রকল্পর খরচও মোবাইলে জানিয়ে দেওয়া হয়।
বস্তুত আর্থিক স্বচ্ছতা বজায় রাখতেই এই উদ্যোগ। জেলা পরিষদ থেকে যেসব বড় প্রকল্প নেওয়া হয় সেগুলির ই-টেন্ডার বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এরই পাশাপাশি কেন্দ্র বা বিশ্ব ব্যাঙ্ক থেকে বিভিন্ন প্রকল্প খাতে বরাদ্দ অর্থ নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে খরচও করা হচ্ছে। গত ছয় বছর ধরে এই ধারাবাহিকতা বজায় রয়েছে।
বিশ্ব ব্যাঙ্কের তথ্য বলছে, লক্ষ্যমাত্রা যদি একশো শতাংশ ধরা হয় তাহলে পশ্চিমবঙ্গের গ্রাম পঞ্চায়েতগুলি ২৩৫ শতাংশ কাজ করেছে। যা কার্যত রেকর্ড।