Sabujdwip set to be Bengal’s latest eco-tourism hotspot
Bankura’s Sabujdwip, one of the popular tourist spots at Raipur block is turning to be an eco-tourism hotspot. The river Kanshabati has bifurcated in a place here and reunites again after going some distance. The island in between two bi-furcated streams is known as Sabujdwip.
With ‘sal’ forest on one side and the gushing Kanshabati river on the other, the place is not very far away from Kolkata. The eco-tourism there has gathered huge popularity among those who visit Bankura. The area, surrounded by ‘sal forest’ on one side and a stream of Kanshabati on the other, is also near to Mukutmanipur and Jhilimili — two famous tourist destinations. Susunia hills are also close to the area.
The state government has framed an adventure tourism policy in some areas of Bankura and Purulia. The state Tourism department began to work on a draft plan following the instruction from the CMO. Bengal Chief Minister had announced to promote tourism in these sectors during her district visit to Bankura. She had particularly mentioned the areas around Susunia hills to be promoted.
বাঁকুড়ার সবুজদ্বীপে ইকো ট্যুরিজমের বিকাশের উদ্যোগ রাজ্যের
বাঁকুড়ার মানচিত্রে জুড়ল নতুন পর্যটন কেন্দ্র – সবুজদ্বীপ। বাঁকুড়ার রায়পুর ব্লকের সবুজদ্বীপ অন্যতম একটি জনপ্রিয় জায়গা। এটিকে ইকো ট্যুরিজম হটস্পট করার পরিকল্পনা নিচ্ছে রাজ্য পর্যটন দপ্তর। শাল জঙ্গলে ঘেরা কংসাবতী নদীর কোলে গড়ে উঠেছে এই পর্যটন কেন্দ্র। কংসাবতী দু’ভাগে বিভক্ত হয়ে গিয়ে আবার একটু দূরেই মিশে গেছে। এই দ্বীপের অংশটুকুর নামই সবুজদ্বীপ।
এক পাশে রয়েছে শাল বন এবং অন্যদিকে কংসাবতি নদী – জায়গাটি কলকাতা থেকে খুব দূরে নয়। এই ইকো-ট্যুরিজম সেখানে প্রচুর জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এলাকাটির, এক পাশে শাল বন এবং অন্যদিকে কংসাবতি নদীর একটি প্রবাহ রয়েছে, যা মুকুটমানপুর ও ঝিলিমিলি – এই দুটি বিখ্যাত পর্যটন স্থলের কাছেই। শুশুনিয়ার পাহাড় এই এলাকার বেশ কাছাকাছি অবস্থিত।
বাঁকুড়া ও পুরুলিয়ার বেশ কিছু জায়গায় পর্যটনে জোর দিচ্ছে রাজ্য সরকার। মুখ্যমন্ত্রীর অনুপ্রেরণায় রাজ্য পর্যটন বিভাগ একটি খসড়া পরিকল্পনার কাজও শুরু করেছে। বাঁকুড়া জেলা সফরে এসেই এই অঞ্চলে পর্যটনকে আরও উন্নীত করার কোথা ঘোষণা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। বিশেষভাবে শুশুনিয়ার পাহাড়ের কথাই উল্লেখ করেন তিনি।