ইয়াসের তাণ্ডবে ক্ষতিগ্রস্থ মানুষের পাশে সাহায্য নিয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়

0
676
ইয়াসের তাণ্ডবে ক্ষতিগ্রস্থ মানুষের পাশে সাহায্য নিয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়
ইয়াসের তাণ্ডবে ক্ষতিগ্রস্থ মানুষের পাশে সাহায্য নিয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়
0 0
Azadi Ka Amrit Mahoutsav

InterServer Web Hosting and VPS
Read Time:17 Minute, 9 Second

ইয়াসের তাণ্ডবে ক্ষতিগ্রস্থ মানুষের পাশে সাহায্য নিয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়

ফারুক আহমেদ

বাংলার মানুষের মনের যুবরাজ অভিষেক বন্দোপাধ্যায় তাঁর ফেসবুক ওয়ালে এক পোস্টে লিখেছেন “ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবে ডায়মন্ড হারবার লোকসভা কেন্দ্রের বিভিন্ন এলাকা ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন। রাজ্য সরকার, স্থানীয় প্রশাসন ও বিপর্যয় মোকাবিলাকারী দপ্তরগুলি অত্যন্ত তৎপরতার সঙ্গে সাধারণ মানুষকে বিপন্মুক্ত করার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। প্রতিটি মানুষের কাছে প্রশাসনিক নির্দেশ মেনে চলার ও প্রশাসনের সাথে সহযোগিতা করার অনুরোধ জানাই। সকলের ঐক্যবদ্ধ লড়াইয়ের মাধ্যমেই আমরা আবারও এই প্রাকৃতিক বিপর্যয় কাটিয়ে উঠে সাধারণ জীবনে ফিরব। ডায়মন্ড হারবারের সাংসদ হিসেবে আমি শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে হলেও এই অঞ্চলের মানুষের সুরক্ষা সুনিশ্চিত করব। আজ ডায়মন্ড হারবার বয়েজ ও ফকিরচাঁদ কলেজ, পারুলিয়া, নূরপুর হাই মাদ্রাসা, কালিপুর উত্তর ও রাজীবপুর ফ্রি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ত্রাণ শিবিরগুলি পরিদর্শন করে আশ্রিতদের খাদ্য ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করেছি। এছাড়াও পারুলিয়া, শিফলবেড়িয়া ও আছিপুর সিদ্ধেশ্বরী ঘাট রোডের ক্ষতিগ্রস্ত নদীবাঁধ অঞ্চল পরিদর্শনের কিছু মুহূর্ত।”

বাংলার মানুষের ভালবাসা অর্জন করতে সর্বদাই বিনয়ী আচরণ করতে দেখা যায় যুব নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে। মানুষের বিপদের সময়ে তিনি ঘরে বসে থাকতে পারেন না। তাই নিজেই সশরীরে হাজির হলেন সাহায্য করতে। এগিয়ে এলেন মানুষের মাঝে তার সাহায্যের হাত নিয়ে। ঘূর্ণিঝড় ইয়াস তছনছ করে দিল বহু মানুষের জীবনকে।

বিভেদকামী শক্তির পতন সুনিশ্চিত করতে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় একাই যথেষ্ট ।

দশ বছরেই যেন তৃণমূলের ‘বিরাট কোহলি’ হয়ে উঠেছেন তিনি। যে কোনও পরিস্থিতিতেই যে সেরা প্লেয়ার, তা বুঝিয়ে দিয়েছেন। ২০১৬-তে রাজ্যের ক্ষমতায় মমতার প্রত্যাবর্তনের অন্যতম কাণ্ডারী ছিলেন তিনি। বাংলার যুবশক্তির মুখ হয়ে উঠেছেন। এবার ২০২১ নির্বাচনে তৃণমূল যুব দলের সেই অধিনায়ক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে যুব সম্প্রদায় শপথ নিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বাংলার কুর্সিতে ফের অধিষ্ঠিত করার। তা করেও দেখালেন। জয় সুনিশ্চিত শুধু সময়ের অপেক্ষা ছিল। তৃণমূলের বিপুল জয়ের পিছনে অনেকেই দারুণ ‘খেলছেন’। কিন্তু ‘ম্যান অফ দ্য ম্যাচ’ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ই। নির্বাচনের প্রাক্কালে, এলাকায় চষে বেড়িয়ে প্রচারে ঝড় তুলেছিলেন। বাংলার একপ্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে দাপিয়ে বেড়িয়ে তুলে ধরেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সুশাসনে বিগত দশ বছরে রাজ্যে উন্নয়নের জোয়ার বয়ে যাওয়ার কথা।

বামফ্রন্টের আমলে পিছনের সারিতে চলে যাওয়া এই বাংলাকে যেভাবে মুখ্যমন্ত্রী আবার সামনের সারিতে অধিষ্ঠিত করেছেন, সেই লড়াইয়ের কথা বাংলার ঘরে ঘরে পাঠিয়ে দেওয়ার মাধ্যম হয়ে উঠেছেন তিনি। মমতার সাফল্য, মমতার আগামী দিনের কর্মসূচী প্রচারের মূল দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছেন। সেইমতো তাঁর যুববাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছিলেন, মানুষের কাছে যেতে, মানুষকে বোঝাতে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর হাত ধরে যে উন্নয়ন যজ্ঞ চলছে, সেই উন্নয়নের বার্তা রাজ্যবাসীর কাছে পৌঁছে দিয়ে মমতার জয় সুনিশ্চিত করে তোলার পিছনে অভিষেকের অবদান কারও থেকে কম নয়। তাঁর দূর্বার ডাকেই তৃণমূলের হাত শক্ত করতে সমর্থনের জোয়ার বয়ে গিয়েছিল। তাইতো, যতই জোট গড়ুক সিপিএম-কংগ্রেস, মানুষ বুঝতে সমর্থ হয়েছিল, অত্যাচারী সিপিএম আর নয়, বাংলার বুকে শান্তি প্রতিষ্ঠা হয়েছে যার হাত ধরে তাঁকেই বাংলার কুর্সিতে দরকার। যুব সংগঠনই দলের ভবিষ্যৎ। যুব সংগঠনের বৃদ্ধি না হলে, নতুন মুখ উঠে না এলে, যে-কোনও দলেই পচন ধরে। আর মানুষের পাশে, মানুষের কাছে গেলে, দলে নতুন সদস্যের অন্তর্ভুক্তি হতে বাধ্য। দলীয় সদস্যপদ নবীকরণ হওয়া মানেই দলের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল থেকে উজ্জ্বলতর হয়ে ওঠা। সেই সরল সাধারণ মন্ত্রই যুব নেতা হিসাবে রাজ্যের প্রতিটি যুব শাখার অন্দরে প্রবেশ করিয়ে দিতে পেরেছেন অভিষেক।

বয়সে নবীন হলেও, রাজনৈতিক বিচক্ষণতার সার্থক বহিঃপ্রকাশ ঘটাতে সমর্থ হয়েছেন সর্বভারতীয় তৃণমূল যুব সভাপতি। নেত্রীর দেখানো পথই তাঁর এগিয়ে চলার সোপান। তাই তো যুব সংগঠনের দায়িত্ব নিয়েই তিনি বুঝিয়ে দিতে চেয়েছেন, শৃঙ্খলা আর অনুশাসনই দলের মূলমন্ত্র। বলেছিলেন দলের অন্দরে অশান্তি-বিশৃঙ্খলা বরদাস্ত নয়। চূড়ান্ত করে দিয়েছিলেন যুবনেতা-কর্মীদের চলার পথ। তাঁর নির্দেশনামার প্রথমেই ছিল, মানুষের জন্য কাজ। বলেছিলেন, মানুষের জন্য জীবনপাত করুন, স্বার্থসিদ্ধি মানব না। রাজ্য সরকারের কর্মসূচি ও সাফল্যের কথা বুথে বুথে পৌঁছে দিতে হবে। যুব সংগঠনের মাধ্যমেই রাজ্যের তৃণমূল সরকারের সাফল্যের কথা গ্রামেগঞ্জে, শহর-শহরতলির অলি-গলি, তস্য গলিতে ছড়িয়ে পড়বে। রাজ্যের যুব সম্প্রদায়ের মধ্য দিয়ে যদি এই বার্তা মানুষের মনে প্রবেশ করানো যায়, তাঁর প্রভাব পড়বে বহুগুণ। দলের প্রতি, দলনেত্রীর প্রতি মানুষের বিশ্বাস দ্রুত বাড়তে থাকবে। দল বাড়বে। সরকারের উন্নয়নমুখী কাজের প্রচারে যোগ দিতে ভিন্ন ভিন্ন দল থেকে ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের মানুষও ভিড় জমাতে শুরু করবেন। তাঁদের দলে অন্তর্ভুক্তির জন্য ছাঁকনির কাজ করার গুরুদায়িত্ব নিতে হবে যুবকর্মীদের। আরও একটা বড় কাজ, ছাত্র সংগঠনের সঙ্গে সমন্বয় রক্ষা করে চলা। কেননা ছাত্র সংগঠনের পরের ধাপই যুব সংগঠন। ছাত্র নেতা-কর্মীদের যুবস্তরে নিয়ে আসার ও তৈরি করার দায়িত্ব তো যুবনেতা-কর্মীদেরই।

অভিষেক প্রথম থেকেই বুঝিয়ে দিতে চেয়েছেন, মূল সংগঠনের সঙ্গে নীতিগত ফারাক বা কোনও সংঘাত তিনি চান না। এ ব্যাপারে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে সর্বস্তরে। মনে রাখতে হবে যুব সংগঠন দলের ডানহাত। এ হাত যত শক্ত হবে, দল ততটাই মজবুত হবে। কিন্তু মূল সংগঠনের সঙ্গে স্বার্থ-সংঘাত থাকা মানে দল নড়বড়ে হয়ে পড়া। যুব শাখার একটা বিশেষ দায়িত্ব থাকে। দলীয় নীতি মেনে সেইসব কাজের মাধ্যমেই দলকে শক্তিশালী করার প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। রাজ্যের উন্নয়নের প্রচারে মুখ একমাত্র মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ই। তিনি বুঝিয়ে দিয়েছেন, তৃণমূল কংগ্রেসে এক, দুই বা তিন বলে কিছু নেই। দলের শীর্ষে আছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আর নীচে আছেন কর্মীরা। আমরা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে নেত্রীর কর্মযজ্ঞকে সফল রূপায়ণে সহায়তা করব। সেই ব্রত নিয়েই তিনি এগিয়ে চলেছেন। যে মন্ত্রে বিধানসভায়, পৌরসভা ও পঞ্চায়েত ভোটে বিপুল জয় এসেছে, সেই একই মন্ত্রে এবার লক্ষ্য বিধানসভা নির্বাচন ২০২১ সচেতন নাগরিকগণের কাছে একাটাই দাবি নিয়ে ২০০ বেশি আসনে জয় সুনিশ্চিত করতে হবে। জয় সুনিশ্চিত শুধু সময়ের অপেক্ষা। তাই তো এখন লক্ষ্য গ্রাম।

গ্রামের উন্নয়নে তাঁকে দলনেত্রী যেভাবে কাজে লাগিয়েছেন, সেই মতোই তিনি দলীয় কর্মীদের নির্দেশ দিয়ে বিপুল কাজ করছেন। গ্রামে বিগত দিনে যে উন্নয়নের ঝড় বয়ে গিয়েছে, তা তিনি তুলে ধরছেন তাঁর যুববাহিনীর মাধ্যমে। বলছেন ভবিষ্যৎ কর্ম যজ্ঞের কথাও। ২০১৬ বিধানসভা ভোটে মাথাচাড়া দিয়েছিল অনৈতিক জোট। তাঁকে সমূলে উৎখাত করা গিয়েছে। এখন বিজেপির পতন সুনিশ্চিত করতে তিনি বাংলার বিধানসভা নির্বাচনে বিভিন্ন আসনে অংশ গ্রহণকারী প্রার্থীদের হয়ে জোরালো প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন। এবার ভোটেও কর্মীদের যে-কোনোও পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত থাকতে বলেছেন তিনি। বলেছেন, অসন্তোষ থাকলে দলের মধ্যেই আলোচনার মাধ্যমে মিটিয়ে নিতে। যুব সংগঠনের দায়িত্ব নিয়ে তিনি আদর্শ যুবনেতার পরিচয় বহন করতেই আগ্রহী। তিনি চান দুর্যোগ বা ঝড়ে প্রকৃত কাণ্ডারীর মতোই শক্ত হাতে হাল ধরতে। স্বচ্ছ প্রশাসন রাজ্যবাসীকে উপহার দিতে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বাংলার যুবরাজ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ও বদ্ধপরিকর। যুবাদের অনুপ্রেরণার তিনিই উৎস। আবার রাজনীতিতেও সক্রিয় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় শক্ত হাতে হাল ধরেছেন।

২০২১ বিধানসভা ভোটেও তৃণমূল কংগ্রেসকে বিপুল ভাবে জিতিয়ে আনতে তিনি প্রধান সেনাপতি ছিলেন। ২০২১ সালে বিধানসভা ভোটে তৃণমূল কংগ্রেসকে বাংলায় পুনরায় ক্ষমতায় ফিরিয়ে আনতে তিনি সংগঠনকে ঢেলে সাজালেন। হ্যাট্রিক করতে তিনি দৃঢ় প্রতিজ্ঞ ছিলেন। বাস্তবিক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় তৃতীয় পর্বে হ্যাট্রিক করিয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের জয়জয়কার সুনিশ্চিত করেছেন এবং পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেসের সরকার গঠিত হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পরবর্তীকালে তিনিই মুখ্যমন্ত্রী হবেন, এ বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই। বাংলার প্রতি প্রান্তে সংগঠন ও সদস্য সংখ্যা বাড়াতে দৃঢ় পদক্ষেপ নিচ্ছেন তিনি। বাংলার কল্যাণে ও দেশের কল্যাণে যুব সম্প্রদায়ের ঐক্যবদ্ধ প্রয়াসে আদর্শ ভারত গড়তে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ই দিদির যোগ্য উত্তরসূরি। তিনিই আলোর দিশা হয়ে উঠছেন।

বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম-এর ১২২ তম জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে অনলাইনে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান চলছে কয়েকদিন ধরেই। ২৬ মে ২০২১ প্রকৃতি বুমেরাং হওয়ায় বাংলার কয়েকটি জেলার মানুষ দিশাহারা হয়েছেন। বুধবার ২৬ মে ২০২১ ঘূর্ণিঝড় ইয়াস লণ্ডভণ্ড করে দিলো বাংলা সহ ওড়িশার উপকূল সংলগ্ন এলাকা। বাংলার মানুষের ভালবাসা অর্জন করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বাংলার মানুষের কল্যাণে নিবেদিত সহায়তাকারী হিসেবে বিপদে আপদে মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে সাহায্য করতে এগিয়ে আসেন। তাঁর উত্তরসূরি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ও সাহায্য নিয়ে এগিয়ে এলেন।

কবি কাজী নজরুল ইসলাম সমকালে নারী সমাজের মুক্তির লক্ষ্যে যারা একনিষ্ঠভাবে সংগ্রামে অবতীর্ণ হয়েছিলেন তাঁদের মধ্যে অগ্রণী ছিলেন রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন। নারীদের আরও বেশি করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য এগিয়ে আসতে হবে। বাংলাদেশর জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম তাঁর কবিতায় লিখেছিলেন—-‘সাম্যের গান গাই, আমার চক্ষে পুরুষ রমণী কোন ভেদাভেদ নাই, বিশ্বের যা কিছু মহান সৃষ্টি চির কল্যাণকর অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর।’ আশার কথা যে, সামাজিক পরিবর্তনের পাশাপাশি দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন ঘটাতে হবে সর্বত্র। একবিংশ শতাব্দীর এই দিনে নারী-পুরুষের সমন্বিত প্রচেষ্টায় একটি সুন্দর ভবিষ্যত গড়ে তুলতে হবে, আর তাহলেই কবির সার্থকতা প্রতীয়মান হবে। নির্বাচনের ফলেও আমরা দেখলাম নারী-শক্তির জয় জয়কার হল বাংলা জুড়ে। বাংলার ইতিহাসে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিশেষ জায়গা করে নিলেন সমাজের কল্যাণে অফুরন্ত কাজ করে। তবে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য তাঁকে আরও কঠোর হতেই হবে।

লেখক: সম্পাদক উদার আকাশ।

About Post Author

Editor Desk

Antara Tripathy M.Sc., B.Ed. by qualification and bring 15 years of media reporting experience.. Coverred many illustarted events like, G20, ICC,MCCI,British High Commission, Bangladesh etc. She took over from the founder Editor of IBG NEWS Suman Munshi (15/Mar/2012- 09/Aug/2018 and October 2020 to 13 June 2023).
Happy
Happy
0 %
Sad
Sad
0 %
Excited
Excited
0 %
Sleepy
Sleepy
0 %
Angry
Angry
0 %
Surprise
Surprise
0 %
Advertisements

USD