দেশের কল্যাণে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ই মুক্তি সূর্য বিভেদকামী শক্তিকে প্রতিহত করে মোদী হটাও ভারত বাঁচাও
ফারুক আহমেদ
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ই পারেন বিজেপি বিরোধী শক্তিকে এক করতে। আমরা দেখেছি ব্রিগেড সমাবেশ তিনি তা সফল করে দেখিয়েছেন। জাতীয় কংগ্রেস দলের সভাপতি রাহুল গান্ধীজির পর মমতা বন্দ্যোপাধ্যাই প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে আছেন। সময় বলবে কে প্রথম হবেন। এবং কে প্রধানমন্ত্রীর চেয়ারে বসবেন।
অবশ্য আমাদের পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী শ্রীমতী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলছেন, এক বক্তব্যে মুসলিমদের জন্য তিনি সব কাজ করে দিয়েছেন। মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আমাদের সবার প্রিয় দিদিকে বলছি, একটু সজাগ হয়ে প্রকৃত কল্যাণকর কাজ করে মানুষের মন জয় করুন। নইলে ভোটব্যাঙ্ক ঘুরে যেতে বেশি সময় লাগবে না।
ওবিসি-এ এবং ওবিসি-বি সকল চাকরি প্রার্থীদের বঞ্চিত না করে প্রকৃত যোগ্যদের চাকরি দিক। আপনার সরকারি দফতর আরও অনেক ভাল কাজ করুক মানুষের কল্যাণে।
বিজেপি জুজু দেখিয়ে সচেতন মানুষ ও মুসলমানদের আর বোকা বানিয়ে লেঠেল বাহিনি বানানো যাবে না এটা মনে রাখতে হবে। সব রাজনৈতিক দলকে। বাংলাতে মানুষ শান্তিতে থাকতে চায়, তাই বিজেপিকে একটাও ভোট দেব না সচেতন মানুষেরা। বাংলার ও দেশের মানুষের বড় অংশ এবার মোদী সরকারের পতন সুনিশ্চিত করবেন। বিভেদকামী শক্তির অবসান ঘটাতে দেশের মানুষ তৈরি হয়েছেন।
বিভেদকামী শক্তিকে রুখতে বাংলার মানুষ বদ্ধপরিকর হয়েছেন। মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আপনার দলকেই ভোট দিয়ে তাঁরা আপনাকেই প্রধানমন্ত্রী করতে চাইছেন। তার জন্য বাংলার মানুষের দাবী আপনার সমদৃষ্টি সকলের প্রতি পড়ুক।
রাজনৈতিক হিংসাতে বহু মুসলিম সহ অন্য সম্প্রদায়ের লোকজন খুন হচ্ছেন এই রাজনৈতিক খুন বন্ধ করুন। বিভেদকামী শক্তির অবসান ঘটান। পঞ্চাশেত নির্বচনে জয়ী মুসলিম প্রার্থীদেরকে বোর্ড গঠনে অনেক জায়গায় গুরুত্বপূর্ণ পদে দেওয়া হয় নি। সর্বত্র এই অভিযোগ উঠেছে। এর প্রতিকার করতে হবে নইলে আগামী দিনে মুসলিম ভোট সরে যাবে আপনার পাশ থেকে। আমরা মালদা, উত্তর ২৪ পরগনা, হুগলী থেকে বাঁকুড়া সর্বত্র এক চিত্র দেখে তাজ্জব হয়েছি।
দলিত ও সংখ্যালঘু কল্যাণে মহা সমাবেশ ও ধিক্কার মিছিলে জোরাল বক্তব্যে উঠে এসেছে বাংলার মানুষের কল্যাণে আপনি আরও সজাগ হয়ে কাজ করুন।
“চল্লিশ লক্ষ মানুষ রাতারাতি রাষ্ট্রহীন, নিজের পাড়ায় নিজের বাড়িতে শরণার্থী। তাদের নাম নেই জাতীয় নাগরিক পঞ্জিতে। তাঁরা কোথায় যাবেন, কোন দেশে যাবেন কেউ জানে না। এই ভয়ঙ্কর অমানবিক ঘটনার জন্য যাঁরা দায়ী তাঁদের জবাব দিতে হবে। এবার সময় হয়েছে পথে নামার। রাস্তাতেই একমাত্র রাস্তা।” তাই রাস্তাতে নেমেই প্রতিবাদ জানাতে কলকাতার মেয়ো রোডে এবং রাজপথে হাজার হাজার মুসলিম ও সাধারণ মানুষ জোটবদ্ধ হয়ে এর প্রতিকার চেয়ে সোচ্চার হলেন মহা সমাবেশ করে।
মহান ভারতকে পবিত্র রাখতে আমরা বদ্ধপরিকর। ওরা কারা মানুষ নয় মানুষের মতো অন্য কিছু। বিভেদকামী শক্তিকে রুখতে হবে। আমাদের দেশকে রক্ষা করতেই হবে ওদের হাত থেকে।
সম্প্রীতির পক্ষে, বিভাজনের বিরুদ্ধে এবং অস্তিত্ব রক্ষায় বিশিষ্টজনের সভা ও আলোচনার আয়োজন করতে হবে সর্বত্র। দলমত নির্বিশেষে সবাই এক হয়ে রুখে দিতে হবে বিভেদকামী শক্তিকে।
ভারতে আসমের ধাঁচে পশ্চিমবঙ্গে জাতীয় নাগরিকপঞ্জি (এনআরসি) কার্যকর করে অনুপ্রবেশকারীদের বিতাড়নের দাবি জানিয়েছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। তারা অবশ্য হিন্দু শরণার্থীদের বিতাড়নের কোনও প্রশ্ন নেই বলে জানিয়েছেন এবং তাদের নাগরিকত্ব দেয়ার পক্ষে সাফাই দিয়েছে।
সম্প্রতি সংগঠনটির রাজ্য কমিটির পক্ষ থেকে এনআরসি ছাড়াও ‘ঘর ওয়াপসি’, ‘লাভ জিহাদ’ ‘ল্যান্ড জিহাদ’ ইত্যাদি বিতর্কিত ইস্যুতে মাঠে নামার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। তাদের দাবি, রাজ্য সরকার রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছিলেন, আবার তাড়িয়েও দিয়েছেন।
এভাবে তারা গোটা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। এমনকি জম্মু-কাশ্মীরেও তারা পৌঁছে গেছে। রাজ্য সরকার আগুন নিয়ে খেলা করছে। ‘ঘর ওয়াপসি’ (বিভিন্ন কারণে যারা হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে অন্য ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন, তাদেরকে পুনরায় হিন্দু ধর্মে ফিরিয়ে আনা) বা ‘ঘরে ফেরানো কর্মসূচি’ রূপায়ণের জন্য দুর্গাবাহিনী ও বজরং দলের সদস্যদের নিয়ে একটি মঞ্চ গঠন করা পরিকল্পিত ছকে এগিয়ে চলেছে। এর পাশাপাশি কাজে লাগানো হবে মঠ-মন্দির ও ধর্মীয় সংগঠনগুলোকে। তাদের অভিযোগ, এখানে হিন্দুদের দেবত্তর সম্পত্তি ও হিন্দুদের সম্পত্তি জোর করে দখল করে নেয়া হচ্ছে এবং কম দামে কিনে নেয়ার মধ্য দিয়ে ‘ল্যান্ড জিহাদ’ চলছে। অন্যদিকে, তারা কথিত ‘লাভ জিহাদ’ (হিন্দু নারীদের ভালবাসার ছলে ধর্মান্তরকরণ) রুখে দিতে মানুষজনকে বোঝাতে বাড়ি বাড়ি প্রচার চালাচ্ছে। এইসব বিভাজন করে ভারতের ও বাংলার সম্প্রীতি নষ্ট করতে পারবে না বিজেপি ও আরএএস।
পশ্চিমবঙ্গে ওরা কখনও সফল হবে না, এসব প্রসঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের বাংলার মানুষ সচেতন হবেন।
পশ্চিমবঙ্গে ওরা একবিন্দুও সফল হতে পারবে না। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করার জন্য ছোটখাট দাঙ্গার মধ্য দিয়ে মানুষকে বিভক্ত করার চক্রান্ত করেও ওরা চরমভাবেই বাংলায় ব্যর্থ হয়েছে। বিভাজনের রাজনীতি করে সম্প্রীতির বাংলায় কখনও সফল হবে না বিজেপি। বাংলার মানুষ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি অটুট রাখতে বদ্ধপরিকর। দেশের বৈধ নাগরিকদের অন্যায়ভাবে বিদেশি বানিয়ে দেয়ার ষড়যন্ত্র রুখে দিতে দেশবাসী সোচ্চার হচ্ছেন, এটাই আশার আলো। আমরা আগে দেখেছি বিজেপি সাম্প্রদায়িক সুড়সুড়ি দিয়ে বিভাজন করে রাজনৈতিক ফায়দা তুলতে চেয়েছে।
আসমে জাতীয় নাগরিকপঞ্জি থেকে লাখ লাখ বৈধ নাগরিকদের নাম বাদ দেয়ার ষড়যন্ত্র কোন উদ্দেশ্যে তা আমরা বুঝতে পারছি। এভাবে আসম থেকে বাঙালি মুসলিম ও হিন্দুদের খেদিয়ে দিয়ে ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারবে না কেন্দ্র ও আসমের বিজেপি সরকার।
আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস ভারতকে ওরা ‘হিন্দু রাষ্ট্র’ বানাতে পারবে না। ভারতের সংবিধান, ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধান। সংবিধানকে কলঙ্কিত করার উদ্যোগ সুস্থ নাগরিকরা মেনে নেবেন না। মিশ্র সংস্কৃতির দেশ ভারত। ভারতীয় সংবিধানের অমর্যাদা প্রকৃত ভারতবাসীরা মেনে নিচ্ছে না। ভারতকে যারা অপবিত্র করছে তারা মানুষ নয়, মানুষ নামের অন্য কিছু। ভারত আমাদের মাতৃভূমি। যেভাবে ওরা বিদ্বেষ ছড়িয়ে দিচ্ছে তাতে ভারত গভীর সঙ্কটের মধ্য দিয়ে দিন দিন পিছিয়ে পড়ছে অন্য দেশের থেকে।
পশ্চিমবঙ্গে কোনোরকমভাবে ওরা দাঁত ফোটাতে না পেরে এখন একেকটা ইস্যু তোলার চেষ্টা করছে। এখানে সম্প্রীতির বন্ধন অটুট রয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সর্বদা সব ধর্ম, সব বর্ণের মানুষের পাশে থেকে কাজ করছেন। যেজন্য গোটা ভারতের বিরোধীশক্তি মমতা বন্দোপাধ্যায়কে প্রধানমন্ত্রী করতে চাইছেন। সেই ভয়ে বিজেপি এখন পশ্চিমবঙ্গে আশান্তি সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে। মহান ভারতকে ওরা আর কত নীচে নামাবে! আশা করি ভারতবাসী আগামী লোকসভা নির্বাচনে যোগ্য জবাব দেবেন।
লোকসভা ভোটে দেশের সুনাগরিকরা বিজেপির পতন সুনিশ্চিত করবেন।
বাংলার প্রতি প্রান্তে নবচেতনা ফিরিয়ে সকল সম্প্রদায়ের সঙ্গে দলিত ও সংখ্যালঘুদের কল্যাণে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিবেদিত প্রাণ হয়ে কাজ করুক।
বিজেপির পতন সুনিশ্চিত করতে বিরোধী শক্তির সঙ্গে হাত মিলিয়ে জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতি রাহুল গান্ধী ও তৃণমূল কংগ্রেসের সুপ্রিমো শ্রীমতী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলাতেও জোট করে লড়াই করে ৪২ টা সিট জিতে নিক।
ভারতের সংবিধানে যে মৌলিক অধিকারকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে তা তুলে ধরার প্রয়াসে অনেক কিছু জানা যাবে। নিজেদের অধিকার সম্পর্কে।
মৌলিক অধিকার
[Fundamental Rights of Indian Constitution]:
ভারতের সংবিধানের তৃতীয় অংশে ১২ থেকে ৩৫ নম্বর ধারায় ভারতের নাগরিকদের মৌলিক অধিকারগুলি উল্লেখ করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারের কোনো আইন ভারতের নাগরিকদের মৌলিক অধিকারগুলি ক্ষুন্ন করতে পারে না। এই বৈশিষ্ট্য বিশ্বের খুব কম সংবিধানেই পরিলক্ষিত হয়। ভারতের সংবিধানের মৌলিক অধিকারগুলি লিখিত ভাবে স্বীকৃতিদানের ফলে নাগরিকদের ব্যক্তি স্বাধীনতার নিশ্চয়তা লাভ করেছে। এই অধিকারগুলির মাধ্যমে ভারতীয় নাগরিকদের ব্যক্তিত্বের পরিপূর্ণ বিকাশ ঘটে। মূল ভারতীয় সংবিধানে সাত প্রকারের মৌলিক অধিকারের উল্লেখ থাকলেও ১৯৭৮ সালে ৪৪ তম সংশোধনীর দ্বারা সম্পত্তির অধিকারকে মৌলিক অধিকার থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। সরকার অধিকার ভাঙলে সরকারের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করে তার প্রতিকার করা যায়।
বর্তমানে মৌলিক অধিকার ৬টি, নিম্নরূপ :
(১) সাম্যের অধিকার [Right to Equality] : জাতি, ধর্ম, বর্ণ, স্ত্রী, পুরুষ নির্বিশেষে প্রতি নাগরিকের সমান অধিকার।
(২) স্বাধীনতার অধিকার [Right to Freedom]: বাক ও মতামত প্রকাশের স্বাধীনতা, ইউনিয়ন গঠন, দেশের সর্বত্র স্বাধীনভাবে চলাফেরার অধিকার।
(৩) শোষণের বিরুদ্ধে অধিকার [Right against Exploitation]: বিনা বেতনে বেগার খাটানো, মানুষ ক্রয় বিক্রয়, ১৪ বছরের কম বয়সের শিশুদের কারখানা বা খনির কাজে লাগানো নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
(৪) ধর্মীয় স্বাধীনতার অধিকার [Right to Freedom of Religion]: কোনো ব্যক্তি স্বেচ্ছায় ধর্মান্তরিত হতে পারেন এবং কোনো নাগরিককে বলপূর্বক ধর্মান্তরিত করা যাবে না। ব্যক্তির ইচ্ছে অনুযায়ী ধর্ম পালন করার অধিকার আছে।
(৫) সংস্কৃতি ও শিক্ষা বিষয়ক অধিকার [Cultural and Educational Rights]: নাগরিকদের নিজস্ব সংস্কৃতি ও শিক্ষার অধিকার মৌলিক অধিকারের ভিতর ধরা হয়েছে।
(৬) সাংবিধানিক প্রতিকারের অধিকার [Right to constitutional remedies]:- কোনো নাগরিক উপরিউক্ত অধিকারগুলি বা কোনো একটি অধিকার থেকে বঞ্চিত হলে, তিনি সুপ্রিম কোর্টে প্রতিকারের জন্য আবেদন করতে পারেন।
সংবিধানে নাগরিকদের কর্তব্যের কথাও বলা হয়েছে। যথা— সমাজের মঙ্গলের জন্য ক্ষুদ্র স্বার্থত্যাগ, আইন মেনে চলা, রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য প্রভৃতি। সংবিধানের নির্দেশক নীতি দ্বারা জনকল্যাণমূলক নির্দেশক নীতি ঘোষণা করা হয়েছে। অধুনা এই নির্দেশক নীতিকে বাধ্যতামূলক করার প্রবণতা সংবিধানে দেখা যায়। ভারতের সংবিধানে বর্ণিত মৌলিক অধিকারগুলি অবাধ নয়। জাতির বৃহত্তর স্বার্থে অধিকারগুলির ওপর যুক্তিসংগত বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে, যেমন:
(১) রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তায় বিঘ্ন ঘটানো।
(২) আদালত অবমাননা।
(৩) অশালীনতা প্রভৃতি ঘটনা ঘটলে ভারতের নাগরিকদের মৌলিক অধিকারগুলির উপর বিধিনিষেধ আরোপ করা যায়।
(৪) বিশেষ পরিস্থিতিতে ভারতরাষ্ট্র তার নাগরিকদের মৌলিক অধিকারগুলিকে সাময়িক ভাবে নিয়ন্ত্রিত বা খর্ব করতে পার।
(৫) দেশে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হলে ভারতের নাগরিকদের মৌলিক অধিকারগুলিকে খর্ব করা যায়।
বাংলার মানুষের কল্যাণে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারকে আরও আন্তরিক হতে হবে। বাংলার সচেতন মানুষ সকল ধর্মের ও বর্ণের তাঁরা শান্তিময় জীবন অতিবাহিত করতে চান তাই বাংলাকে পবিত্র রাখতে তাঁরা বিভেদকামী শক্তিকে প্রতিহত করবেই। এটা আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস। পুলিশ ও প্রশাসনকে স্বাধীন ভাবে কাজ করতে দিন।
আর দিদির কাছে অনুরোধ সর্বত্র তোলা তোলার সংস্কৃতি দূর করতে বদ্ধপরিকর হয়ে উঠুন।
সবার কল্যাণে কাজ করুন আপনি সকলের মন জয় করতে পারবেন এবং দেশের সেরা মুখ্যমন্ত্রী হয়ে বাংলার মুখও উজ্জ্বল করতে পেরেছেন। এই আশা ও ভরসা আমাদের আছে আপনি দেশেরও মুখ উজ্জ্বল করতে পারবেন।
***Opinion is of the author IBG NEWS neither agree nor disagree***