ভার্টিগো সমস্যায় আধুনিক জীবনদায়ী চিকিৎসার পথ দেখাচ্ছে এপোলো গ্লেনিগল্স হসপিটাল
হীরক মুখোপাধ্যায় (১৩ নভেম্বর ‘১৯):- ভার্টিগো সমস্যায় কোলকাতার বুকে আধুনিক জীবনদায়ী চিকিৎসার পথ দেখাচ্ছে ‘এপোলো গ্লেনিগল্স হসপিটাল’।
গতকাল ভার্টিগো সমস্যা জনিত বর্ষীয়ান এক রোগী কমলেন্দু ভট্টাচার্য (৭৬) হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়ে বাড়ি যাওয়ার পথে তৃপ্তির হাসিতে বুঝিয়ে দিয়ে গেলেন ভার্টিগো চিকিৎসার ক্ষেত্রে ‘এপোলো গ্লেনিগল্স হসপিটাল’ সত্যিই সেরার সেরা হয়ে উঠেছে।
কমলেন্দুবাবুর পরিবার সূত্রে জানা গেছে, “গত ৬ নভেম্বর মানিকতলা অঞ্চলের এক পার্কে সান্ধ্য ভ্রমণ করা কালীন আচমকা মাথায় ঝাঁকুনি লেগে অচেতন হয়ে পড়েন কমলেন্দু ভট্টাচার্য।
অচেতন অবস্থায় কমবেশি ৪০ মিনিট পার্কে পড়ে থাকার পর এক প্রতিবেশীর নজরে পড়ায় তৎক্ষনাত কমলেন্দুবাবুকে ‘এপোলো গ্লেনিগল্স হসপিটাল’-এ কনসালটেন্ট নিউরোলজিস্ট ডাঃ সদানন্দ দে-র তত্ত্বাবধানে ভর্তি করা হয়।”
রোগীকে সুস্থ করে দেওয়ার পর ডাঃ সদানন্দ দে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে জানিয়েছেন, “ভার্টিগো সমস্যা সময় মতো চিকিৎসিত না হলে কখনো কখনো বিভিন্ন কারণে ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করে।
বিভিন্ন কারণে মানুষের ভার্টিগো সমস্যা দেখা দিতে পারে।
কখনো ক্যালসিয়াম ঘাটতি জনিত সমস্যা, কানে রস জমা, স্ট্রোক, টিউমার বা মগজ ও ঘাড়ের আঘাত জনিত কারণ থেকেই ভার্টিগো সমস্যা মূলতঃ শুরু হয়।
ভার্টিগো সমস্যা দেখা দেওয়ার পর কিছুক্ষণের মধ্যেই আধুনিক চিকিৎসা শুরু না করে অযথা কালহরণ করলে বা রোগীকে নাড়াচাড়া করলে অনেক সময় ‘সাধারণ ভার্টিগো’ ‘ভয়ঙ্কর ভার্টিগো’ রূপে রোগীর মৃত্যু পর্যন্ত ঘটিয়ে দিতে পারে।”