কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের এ পি জে আবদুল কালাম অডিটোরিয়ামে ইতিহাস বিভাগের পুনর্মিলন উৎসবে বাঁশি বাজিয়ে সকলকে মুগ্ধ করলেন পুলিশ আধিকারিক ইন্দ্রজিৎ বসু
সংবাদ দাতা, কল্যাণী:
রবিবার অনুষ্ঠিত হল কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের ৩০ তম পুনর্মিলন উৎসব। ইতিহাস বিভাগের দ্বিতীয় ও চতুর্থ সেমিস্টারের ছাত্রছাত্রী ও গবেষকদের পরিচালনায় এটি অনুষ্ঠিত হয়।
বিভিন্ন ঘরানার গান, নৃত্য, আবৃত্তিসহ একটি চমৎকার সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয় ছাত্রছাত্রী ও গবেষকদের উদ্যোগে।
এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন স্বনামধন্য অধ্যাপক রাখাল চন্দ্র নাথ, অনিল কুমার সরকার, সুতপা সেনগুপ্ত, সুভাষ বিশ্বাস, তুষারবরণ হালদার, পার্থ দত্ত, বিভাগীয় প্রধান সব্যসাচী চট্টোপাধ্যায়, ইতিহাস বিভাগের গবেষক ফারুক আহমেদ, অজিত রবি দাস, সুকল্যাণ গাইন, শত্রুঘ্ন কাহার প্রমুখ।
ইতিহাস বিভাগের ৩০ তম পুনর্মিলন উৎসবে কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের এ পি জে আবদুল কালাম অডিটোরিয়ামে বাঁশি বাজিয়ে সকলকে মুগ্ধ করলেন এক বিশিষ্ট পুলিশ আধিকারিক। তিনি হলেন দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার সহ পুলিশ সুপার ইন্দ্রজিৎ বসু। তাঁকে তবলায় যোগ্য সংগত করলেন উজ্জ্বল ভারতী।
সমগ্র ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে এই সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সফল করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে মৌমিতা ঘোষ, রাহুল দেবনাথ, অর্ঘ্য বিশ্বাস।
ইতিহাস বিভাগীয় প্রধান সব্যসাচী চট্টোপাধ্যায় বললেন, “এবারের পুনর্মিলন উৎসব সঙ্গীতি সার্থক। প্রাক্তন ও বর্তমান ছাত্র, শিক্ষক ও গবেষকদের এই মিলনমেলায় ইতিহাস বিভাগের সকলের মধ্যে মেলবন্ধনের সুর অনুভব করা গেল। আর ছাত্রদের চমৎকার সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এক বড় প্রাপ্তি।”
ইন্দ্রজিৎ বসু বললেন, সম্প্রীতির বার্তা দিয়ে ছোট্ট গণ্ডি পেরিয়ে মুক্ত জ্ঞানের আলোয়, উচ্চতরশিক্ষা অর্জনের
ক্ষেত্রে আলোকিত মুখ-রাই দেশের গৌরব হয়ে উঠুক।
এদিন কল্যাণীর সেন্ট্রাল পার্কে ইসকন আয়োজিত রথ যাত্রা উপলক্ষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান মঞ্চে বাঁশি বাজিয়ে সকল জগন্নাথ ভক্তকে মোহিত করলেন ইন্দ্রজিৎ বসু।