অভিজিৎ পাল , কলকাতা,১৭ জুলাই ২০২০
“মুক্তি ইন্ডিয়া”..এরা শুধু একটা বাংলা ব্যান্ড নয়… ইতিহাসের গভীর থেকে তুলে আনতে সক্ষম এক একটি আর্তনাদ…জীবনের না জানা গল্প”
স্বপ্ন দেখতে হবে বলে স্বপ্ন দেখো না, স্বপ্ন দেখো নিজেকে বাঁচিয়ে রাখতে হবে বলে.. ..
ভাগ্যের কাছে পরাজয় পরিণতি পেলে জয়ের অবস্থান পাল্টে যায়..
আগুনের প্যারামাউন্ট হলে যুদ্ধের স্ক্রিনিং হলে চিরকাল ‘অসুর’ জিতে যায়..
সম্ভাবনা আর খাদকের ভিড়ে ক্ষুধার ন্যায় ভার কেই বা নেয়?
ইস্তেমাল করতে করতে বারুদের বন্দুক’ও ক্লান্ত হয়ে পড়ে..
এই গল্পটা অসুরের…
এই ভাবনাটা বাংলাব্যান্ড “মুক্তি – ইন্ডিয়ার”
প্রথম অরিজিনালস হিসেবে “মুক্তি – ইন্ডিয়া’র গান “অসুর ” অনেক না বলা সময়ের গল্প বলে দিয়েছে..
“মুক্তি – ইন্ডিয়া”র ফ্রন্টম্যান দীপ সেন এর বজ্রগম্ভীর স্বর, লেখা ও কম্পোজিশন এই গানের মূল ইউ.এস.পি.
সেকাল হোক বা একাল, খাদির কুর্তা হোক বা সমকালীন ড্রেসকোড “অসুর ” এর ফিলোসফি সেকালের মতো আজও বর্তমান.. হিংসাত্মক..পিঠে ছোড়া মারা বন্ধুত্ব..
আগুনের কাছে পোড়ার শর্ত হলো নিজের স্বত্ব বিসর্জন দেয়া..
ইতিমধ্যেই মিউজিক্যাল শর্ট হিসেবে মুক্তিইন্ডিয়ার “অসুর ” অনেক গুলো পুরস্কার জিতে নিয়েছে…
কে বলে দেশাত্ববোধক গান রক ফরমেট এ প্রেজেন্ট করা কঠিন?
তাদের উদ্দেশেই বোধহয় জন্ম নিয়েছে “মুক্তি – ইন্ডিয়া”..এরা শুধু একটা বাংলা ব্যান্ড নয়… ইতিহাসের গভীর থেকে তুলে আনতে সক্ষম এক একটি আর্তনাদ…জীবনের না জানা গল্প
বাংলা গান শুধুই বাজানোর জন্য নয়
শুধুই বিনোদনের জন্য নয়… বাংলা গান অনুভবের মাটি, আত্মার প্রতিশোধ… ”মুক্তি – ইন্ডিয়া ” আশা করি সেই জায়গা ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হবে..
বর্তমানে “মুক্তি – ইন্ডিয়া”র সদস্যরা হলেন….
দীপ সেন – লিরিক্সিস্ট, কম্পোজার এবং ভোকালিস্ট
শান্তনু বিশ্বাস – বেস গিটারিষ্ট
সজল দাস – গিটারিষ্ট
সৈকত চৌধুরী – ড্রামার
অশেষ বিশ্বাস – গিটারিষ্ট
এবং
ম্যানেজার – সঙ্গীতা যিনি আ্যঙ্কারিং’এও সিদ্ধহস্তা