ক্লাব নাম – আমরা সবাই সার্বজনীন দুর্গোৎসব সমিতি
সম্পাদক – অভিষেক হেঁস।।
স্নিগ্ধ সুনীল শীতল শিহরণে দেবীকে নিমন্ত্রণ
শিউলি কাশ শিশিরে, শারদ প্রাতের মুগ্ধ আস্তরণ।
আধুনিকতার করাল গ্রাসে, ম্লান হয়ে আসে
থিম পুজোর সাতকাহন
তাইতো মোরা পিদিম জ্বেলে,
করবো তারে আবাহন।।
আমাদের পূঁজা এবছরে ৫৪তম বর্ষে পদার্পন করেছে। বিগত বছর গুলিতে আমাদের পূঁজা সনাতনিভাবে একদম সাবিকি ধারায় পূঁজা হতো।। এবছরের আমরা সাবিকিয়ানা বজায় রেখে আধুনিকতায় গা ভাসিয়ে নিবেদন করছি “মায়াবী প্রদীপ” । থিমের মূল বক্তব্য বর্তমান গতিশীল জীবনে সবার সবথেকে বড় সমস্যা একাকিত্ব, এই একাকিত্বের যন্ত্রণা থেকে সরে আসার জন্য আমাদের প্রয়োজন মায়াবী প্রদীপের আলো, অর্থাৎ মায়া শব্দটি এখানে মোহজালের সৃষ্টি করবে যাতে আমরা পূজার কটা দিন সবাই সমস্ত রকম অসমতা ভুলে মায়াবী প্রদীপের আলোয় যেন সাম্যের আলোকে আমরা মায়ের পূঁজা করতে পারি। এই ধারণায় ব্রতী হয়ে এবারে আমরা পুঁজার আয়োজন করেছি।।
উদ্বোধনী সন্ধ্যায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন প্রখ্যাত গায়ক তথা পরিচালক অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায় এব্ং স্থানীয় কাউন্সিলর সাধন সাহা মহাশয়। এদিন দুই লাইন গান ও গান অনিন্দ চট্টোপাধ্যায়।
সমগ্র পরিকল্পনা – সুশান্ত কুমার মাইতি
প্রতিমা – পল্টু পাল
আলোকসজ্জা – মহম্মদ নাসির